মোহাম্মদ আলী মাঝির বিকল্প আর কেউ নেই
এস আর শাহ আলম
আসন্ন চাঁদপুর পৌর সভার নির্বাচনে ১ নং ওয়ার্ড এর কাউন্সিল পদে আবারো আওয়ামীলীগের দলীয় প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে অশং গ্রহন করেছেন, এতে করে ওয়ার্ড বাসির মাঝে আনন্দের সিমা নেই, কেনো না ভোটাদের কাছে মোহাম্মদ আলী মাঝির জনপ্রিয়তা অনেক শীর্ষে যাহা সরজমিন মাঠ থেকে ভেসে আসছে তার সাথে বিজয়ের জয় জয়কারে ফুটে উঠেছে উঠ পাখি প্রতিকের।
পুরান বাজারের কৃতি সন্তান মোহাম্মদ আলী মাঝি প্রতিষ্টিত একজন বড় ব্যবসায়ি, হয়ে জেলা সহ জেলার আশ পাশের জেলা গুলিতে সুনাম অর্জন করেছেন, ব্যাবসার পাশা পাশি রাজ নৈতিক অঙ্গনে নেতা কর্মিদের মন জয় করে জেলা যুবলীগের যুগ্ন আহবায়ক পদে আছেন, দল মত নির্বি শেষে সকল পেশা জীবি মানুষের কাছে মোহাম্মদ আলী মাঝি একটি নক্ষএ, তার জন্য সকল দলের মানুষ ব্যক্তি মাঝি হিসেবে পরিচিতি তিনি,
তিনি মানুষ মারা গেলে নিজের কাঁধে খাঠ নিয়ে কবরস্হান পর্যন্ত নিয়ে দাড়িয়ে থেকে দাফন কাপন শেষ করেন তাহা কারো অজানা নয়, মসজিদ মাদ্রাসা সহ গরিব দূখি মানুষের সন্তানদের বিয়ে দিতে নিজেই আর্থিক সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দেন, তিনি কাউন্সিলর হয়ে বা হবার আশায় এসব করেন নি ওয়ার্ড প্রতিনিধি হওয়ার আগেই নিজেকে সমাজ সেবক হিসেবে সামিল করেছেন সকলের মাঝে। এছারা নিরহ মানুষদের পাশে দাড়িয়ে আইনি জটিলতা থেকে রক্ষা করার বহু প্রমান রয়েছে, এছারাও ন্যয়ের সাথে লড়াই করে অন্যায়কারিদের প্রতিবাদি কন্ঠ স্বরে প্রতিবাদ করেছেন, সব সময় ওয়ার্ড বাসিকে ন্যয় বিচার পাইয়ে দিয়েছেন, কখনো নিজের বিবেগ কে টাকার কাছে বিক্রি করেন নি মোহাম্মদ আলি মাঝি।
আর কাউন্সিলর হয়ে নিজের দায়িত্ব আরো বাড়িয়ে নিয়ে ১ নং ওয়ার্ড বাসির পাশে থেকে বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করেছেন বিভিন্ন এলাকার, যার মধ্যে মোম ফ্যক্টরির রিফোজি কলনী, সহ বাজার ও নিতাইগঞ্জ মেরকাটিজ রোডের পানির সমস্যা সমাধান ড্রেনেজ ব্যবস্হা সহ বাণিজ্যিক মহলের রাস্তা নির্ম্মাণ করেছেন।
শুধু তাই নয় করোনার শুরুতেই নিজের জীবনের কথা না ভেবে ভোটার সহ জন সাধারণদের সচেতন করেছেন মাঠে থেকে, তার পাশা পাশি নিজের দলীয় যুবকদের দিয়ে টিম গঠন করে পাড়া মহল্লার কর্মহীন মানুষের খোজ খবর নিয়ে বাড়ি বাড়ি দিবা রাএি চাউল, ডাইল, তেল পিয়াজ লবণ আলু সহ বিভিন্ন খাবার পৌছে দিয়েছেন টিমের যুবকদের দিয়ে, অনেক সময় নিজেই করোনায় বন্ধি থাকা মানুষের ঘরে খাবারের বেগ নিয়ে হাজির হতেন, যাহা প্রতিটি মানুষ বলছে, করোনার পাঁচ মাসে মোহাম্মদ আলী মাঝির নিজ অর্থায়নে প্রায় সারে চার হাজার পরিবার বর্গদের খাবার দিয়েছেন, আবার কথনো তিনি ২০ কেজি করে জন প্রতি চাউল দিয়েছেন, এছারা তিনি বিভিন্ন সংঘঠন গুলিতে নগত টাকা সহ চাউল ডাইল ও তেল কিনে দিয়েছেন যাহা পুরান বাজার বাসির অজানা নয়,
একজন দক্ষ সত সেবক আজ প্রতিটি মানুষের মনের মাঝে যায়গা করে নিয়েছেন বলে ভোটারদের মাঝে একটাই আশা মোহাম্মদ আলী মাঝির উট পাখি মার্কায় ভোট দিয়ে এবার বিজয় করবে, কেনো না একজন জন সেবক হয়ে নিজেকে ভোটারদের সাথে নিজেকে সামিল রেখেছেন, এবং তিনি সফল প্রতিষ্টিত ব্যাবসায়ি হয়ে নিজ এলাকা ছেরে নতুন বাজার বসবাস করার চিন্তা মাথায় আনেন নি, তিনি মনে করেন আজ আমি তাদের ছেরে দূরে চলে গেলে আমার মা বাবা ভাই বোন ভোটারদের কে সেবা করবে, আমি তাদের পাশে আছি বলে আজ তারা দিবা রাএি আমাকে কাছে পায়, ভোটাররা আমার কাছে যখন তখন আসতে পারে, আমিই তাদের সঠিক সময় সঠিক ভাবে সেবা প্রধান করতে পারছি।
সব মিলিয়ে মোহাম্মদ আলী মাঝির বিকল্প আর কেউ নেই বলে ১ নং ওয়ার্ড বাসি সহ পুরান বাজার বাসি বলেছেন
এদিকে প্রতিদিন মোহাম্মদ আলী মাঝি পাড়া মহল্লায় উঠান বৈঠক সহ ব্যবসায়িদের সাথে মত বিনিময় করে চলছেন তিনি নিজের উট পাখি মার্কার ভোটের সাখে এড জিল্লুর রহমানের নৌকা প্রতিকের ভোট চাইছেন ভোটারদের কাছে,