প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত প্রশ্নে জারি করা রুল নিষ্পত্তি করে বৃহস্পতিবার এ রায় দেয় বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী ও বিচারপতি ইকবাল কবিরের হাই কোর্ট বেঞ্চ।
রিটকারী ১৫ চাকরিপ্রত্যাশীর পক্ষে আদালতে শুনানি করেন আইনজীবী জ্যোতির্ময় বড়ুয়া। সঙ্গে ছিলেন সুপ্রকাশ দত্ত ও রিপন বড়ুয়া। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মমতাজ উদ্দিন ফকির।
সুপ্রকাশ দত্ত পরে সাংবাদিকদের বলেন, গত বছর ২১ এপ্রিল জনতা ব্যাংকের নির্বাহী কর্মকর্তা পদের লিখিত পরীক্ষা হয়। এর এক মাস পর প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে হাই কোর্টে এই রিট করেন ১৫ পরীক্ষার্থী।
“আদালত প্রাথমিক শুনানি নিয়ে সে সময় রুল জারি করে। দীর্ঘ শুনানি শেষে সেই রুল যথাযথ ঘোষণা করে আজ রায় দিল আদালত। রায়ে ওই পরীক্ষা বাতিল করে নতুনভাবে পরীক্ষা নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।”
জনতা ব্যাংকের নির্বাহী কর্মকর্তা পদে নিয়োগের জন্য গত বছর ২৪ মার্চ প্রাথমিক বাছাই পরীক্ষা হয়। ৮৩৪টি পদের বিপরীতে তাতে উত্তীর্ণ হয় ১০ হাজার ১৫০ জন।
এরপর ২১ এপ্রিল ৯ হাজার ৪০০ জন লিখিত পরীক্ষায় অংশ নেয়। ওই পরীক্ষার দিনই প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ ওঠে।
অনলাইন ডেস্ক