মুসলিম মেয়েকে ধর্মান্তিত করে হিন্দু ছেলের বিয়ে
চাঁদপুর জেলা প্রতিনিধি
চাঁদপুরে সদর উপজেলা কল্যানপুর ইউনিয়নের প্রেমের ফাঁদে ফেলে মুসলিম মেয়েকে পালিয়ে নিয়ে হিন্দু সম্পাদায়ে ধর্মান্ত্রীত করে হিন্দু বখাটে ছেলে বিয়ে করেছে । ঘটনার ৭ দিন পর কিশোরিকে বাবুরহাট এলাকা থেকে মাথায় সিধুর পড়া অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে সদর উপজেলা কল্যানপুর ইউনিয়নের রঙ্গের গাঁও গ্রামে। ইউপি চেয়ারম্যান রনি পাটওয়ারী পরক্রিয়া প্রেমিক সুজন(৪০)এর কাছ থেকে ১লক্ষ ৩০ হাজার টাকা জরিমানা নিয়ে সমঝোতা করে ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
হিন্দু ছেলে মেয়ে মুসলিম হয়ে বিয়ে করার ঘটনা অনেক ঘটেছে। কিন্তুু চাঁদপুরে এই প্রথম প্রেমের টানে মুসলিম মেয়ে হিন্দু হয়ে পরক্রিয়া প্রেমিকের হাত ধরে উধাও হবার ঘটনা ঘটেছে।
এই ঘটনায় এলাকায় মুসলমান লোকদের মাঝে তীব্র ক্ষোভ ও জনমনে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে।
জানা যায়, সদর উপজেলার কল্যাণপুর ইউনিয়নের রংঙ্গের গাঁও গ্রামের ব্রিজ সংঙ্গগ্ন মসজিদ মার্কেটে মটখোলা এলাকার জামাই প্রানকৃস্ন চন্দ্র সাহার ছেলে সুজন চন্দ্র পপুলার ফার্মেসী ঔষধের দোকান দিয়ে ব্যবসা করতো। রংঙ্গের গাঁও গ্রামের আলমগীরের মেয়ে মুখের ব্রনের জন্য ঔষধ নিতে পপুলার ফার্মেসীর মালিক সুজনের কাছে যায়। এ সময় সুজন ঔষধ দেওয়ার নামে মেয়ের সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলে। এদিকে সুজন নোয়াখালী জেলায় গত ২ বছর পূর্বে বিয়ে করে। সে মুছলমান মেয়েকে হিন্দু সম্পদায়ে রুপান্তিত করে বিয়ে করার জন্য তার প্রথম স্ত্রীকে নির্যাতন করে বাড়ি থেকে বেড় করে দেয়। সেই ঘটনায় সুজন ১ লক্ষ ৯৫ হাজার টাকা জরিমানা দেয় বলে জানা যায়।
গত ১৫ দিন পূর্বে আলমগীরের মেয়ে স্কুল ছাত্রীকে প্রলোভন দেখিয়ে পালিয়ে নিয়ে যায়। ঘটনার ৭ দিন পর বাবুরহাট থেকে ছেলে ও মেয়েকে উদ্ধার করে কল্যানপুর ইউনিয়ন পরিষদে নিয়ে যায়।
স্থানীয় প্রভাবশালী জনৈক ব্যাক্তি প্রেমিক সুজন(৪০)এর কাছ থেকে ১লক্ষ ৩০ হাজার টাকা জরিমানা ধার্য্য করে। সে সময় তার মোটরসাইকেল মোবাইল জব্দ করে। ৫ অক্টোবর টাকা পরিশোধ করে সুজন তার মোটরসাইকেল নিয়ে সমঝোতা করে ঘটনাটি ধামাচাপা দেয়। সেই প্রভাবশালী ব্যাক্তি মেয়েকে তার বাবা আলমগীরের জিম্মায় দিয়ে দেয়।
সুজন চন্দ্র সাহার বাবা প্রানকৃস্ন চন্দ্র সাহা জানায়, আমার ছেলে এই ধরনের ঘটনায় আমি অনেক কষ্ট পেয়েছি। মুছলমান মেয়েকে বিয়ে করার ঘটনাটি দূখ্যঃ জনক। ঘটনার ৭দিন পর দুজনকে বাবুরহাট থেকে আটক করে ইউনিয়ন পরিষদে নিয়ে আসে। পরে ১লক্ষ ৩০ হাজার টাকা জরিমানা ধার্য্য করে চেয়ারম্যান । সেই প্রভাবশালী ব্যাক্তির কথায় জরিমানার টাকা ৫ তারিখে পরিশোধ করেছি। আমার ছেলের মোটরসাইকেল সেই প্রভাবশালী ব্যাক্তি গ্রাম পুলিশের মাধ্যমে বাবুরহাট ভাড়াটিয়া বাসায় পাঠিয়ে দেয়।
প্রানকৃৃষ্ণ অভিযোগ করে বলেন, সেই প্রভাবশালী মোটরসাইকেলটি দিলেও ছেলের মোবাইলটি দেয়নি।
এদিকে মুসলিম মেয়েকে পালিয়ে নিয়ে হিন্দু সম্পাদায়ে ধর্মান্ত্রীত করে হিন্দু বখাটে ছেলে সুজন চন্দ্র দে বিয়ে করার ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা বিরাজ করছে। লম্পট সুজন চন্দ্র এর পূর্বে বেশ কয়েকটি অপকর্মের ঘটনা ঘটিয়েছে। তার স্ত্রীকে ছেড়ে দিয়ে মুসলমান মেয়েকে বিয়ে করায় মুসলমান জাতীকে কলঙ্কিত করেছে। তার এই ঘটনাটি ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে।
তার বিচারের দাবিতে কল্যানপুর ইউনিয়নের রংঙ্গের গাঁও গ্রামের হাজারো লোকজন বিক্ষোভ করেন।
ফেসবুকে কাজী রাছেল নামে একজন ফেসবুক মেছেঞ্জারে মাধ্যমে জানান, লম্পট সুজন ঔষধের ব্যবসার আড়ালে অনেক মেয়েকে ধর্ষন করেছে। তার স্ত্রীকে ছেড়ে দিয়ে কল্যানদী ইউনিয়নের রংঙ্গের গাঁও গ্রামের মেয়েকে চাঁনখাঁর দোকান আমিন মাস্টারের বাড়িতে বাসা ভাড়া নিয়ে ৭ দিন রেখে ধর্ষন করেছে। সে মৃুছলমান জাতীকে ছোট করেছে। আমরা তার কঠোর বিচার দাবি করছি।
চাঁদপুরে সদর উপজেলা কল্যানপুর ইউনিয়নের প্রেমের ফাঁদে ফেলে মুসলিম মেয়েকে পালিয়ে নিয়ে হিন্দু সম্পাদায়ে ধর্মান্ত্রীত করে হিন্দু বখাটে ছেলে বিয়ে করেছে । ঘটনার ৭ দিন পর কিশোরিকে বাবুরহাট এলাকা থেকে মাথায় সিধুর পড়া অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে সদর উপজেলা কল্যানপুর ইউনিয়নের রঙ্গের গাঁও গ্রামে। ইউপি চেয়ারম্যান রনি পাটওয়ারী পরক্রিয়া প্রেমিক সুজন(৪০)এর কাছ থেকে ১লক্ষ ৩০ হাজার টাকা জরিমানা নিয়ে সমঝোতা করে ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
হিন্দু ছেলে মেয়ে মুসলিম হয়ে বিয়ে করার ঘটনা অনেক ঘটেছে। কিন্তুু চাঁদপুরে এই প্রথম প্রেমের টানে মুসলিম মেয়ে হিন্দু হয়ে পরক্রিয়া প্রেমিকের হাত ধরে উধাও হবার ঘটনা ঘটেছে।
এই ঘটনায় এলাকায় মুসলমান লোকদের মাঝে তীব্র ক্ষোভ ও জনমনে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে।
জানা যায়, সদর উপজেলার কল্যাণপুর ইউনিয়নের রংঙ্গের গাঁও গ্রামের ব্রিজ সংঙ্গগ্ন মসজিদ মার্কেটে মটখোলা এলাকার জামাই প্রানকৃস্ন চন্দ্র সাহার ছেলে সুজন চন্দ্র পপুলার ফার্মেসী ঔষধের দোকান দিয়ে ব্যবসা করতো। রংঙ্গের গাঁও গ্রামের আলমগীরের মেয়ে মুখের ব্রনের জন্য ঔষধ নিতে পপুলার ফার্মেসীর মালিক সুজনের কাছে যায়। এ সময় সুজন ঔষধ দেওয়ার নামে মেয়ের সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলে। এদিকে সুজন নোয়াখালী জেলায় গত ২ বছর পূর্বে বিয়ে করে। সে মুছলমান মেয়েকে হিন্দু সম্পদায়ে রুপান্তিত করে বিয়ে করার জন্য তার প্রথম স্ত্রীকে নির্যাতন করে বাড়ি থেকে বেড় করে দেয়। সেই ঘটনায় সুজন ১ লক্ষ ৯৫ হাজার টাকা জরিমানা দেয় বলে জানা যায়।
গত ১৫ দিন পূর্বে আলমগীরের মেয়ে স্কুল ছাত্রীকে প্রলোভন দেখিয়ে পালিয়ে নিয়ে যায়। ঘটনার ৭ দিন পর বাবুরহাট থেকে ছেলে ও মেয়েকে উদ্ধার করে কল্যানপুর ইউনিয়ন পরিষদে নিয়ে যায়।
স্থানীয় প্রভাবশালী জনৈক ব্যাক্তি প্রেমিক সুজন(৪০)এর কাছ থেকে ১লক্ষ ৩০ হাজার টাকা জরিমানা ধার্য্য করে। সে সময় তার মোটরসাইকেল মোবাইল জব্দ করে। ৫ অক্টোবর টাকা পরিশোধ করে সুজন তার মোটরসাইকেল নিয়ে সমঝোতা করে ঘটনাটি ধামাচাপা দেয়। সেই প্রভাবশালী ব্যাক্তি মেয়েকে তার বাবা আলমগীরের জিম্মায় দিয়ে দেয়।
সুজন চন্দ্র সাহার বাবা প্রানকৃস্ন চন্দ্র সাহা জানায়, আমার ছেলে এই ধরনের ঘটনায় আমি অনেক কষ্ট পেয়েছি। মুছলমান মেয়েকে বিয়ে করার ঘটনাটি দূখ্যঃ জনক। ঘটনার ৭দিন পর দুজনকে বাবুরহাট থেকে আটক করে ইউনিয়ন পরিষদে নিয়ে আসে। পরে ১লক্ষ ৩০ হাজার টাকা জরিমানা ধার্য্য করে চেয়ারম্যান । সেই প্রভাবশালী ব্যাক্তির কথায় জরিমানার টাকা ৫ তারিখে পরিশোধ করেছি। আমার ছেলের মোটরসাইকেল সেই প্রভাবশালী ব্যাক্তি গ্রাম পুলিশের মাধ্যমে বাবুরহাট ভাড়াটিয়া বাসায় পাঠিয়ে দেয়।
প্রানকৃৃষ্ণ অভিযোগ করে বলেন, সেই প্রভাবশালী মোটরসাইকেলটি দিলেও ছেলের মোবাইলটি দেয়নি।
এদিকে মুসলিম মেয়েকে পালিয়ে নিয়ে হিন্দু সম্পাদায়ে ধর্মান্ত্রীত করে হিন্দু বখাটে ছেলে সুজন চন্দ্র দে বিয়ে করার ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা বিরাজ করছে। লম্পট সুজন চন্দ্র এর পূর্বে বেশ কয়েকটি অপকর্মের ঘটনা ঘটিয়েছে। তার স্ত্রীকে ছেড়ে দিয়ে মুসলমান মেয়েকে বিয়ে করায় মুসলমান জাতীকে কলঙ্কিত করেছে। তার এই ঘটনাটি ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে।
তার বিচারের দাবিতে কল্যানপুর ইউনিয়নের রংঙ্গের গাঁও গ্রামের হাজারো লোকজন বিক্ষোভ করেন।
ফেসবুকে কাজী রাছেল নামে একজন ফেসবুক মেছেঞ্জারে মাধ্যমে জানান, লম্পট সুজন ঔষধের ব্যবসার আড়ালে অনেক মেয়েকে ধর্ষন করেছে। তার স্ত্রীকে ছেড়ে দিয়ে কল্যানদী ইউনিয়নের রংঙ্গের গাঁও গ্রামের মেয়েকে চাঁনখাঁর দোকান আমিন মাস্টারের বাড়িতে বাসা ভাড়া নিয়ে ৭ দিন রেখে ধর্ষন করেছে। সে মৃুছলমান জাতীকে ছোট করেছে। আমরা তার কঠোর বিচার দাবি করছি।