ফরিদগঞ্জে লকডাউনের সুযোগে ১০ ও ১৪ নং ইউনিয়নে অবৈধ ড্রেজারের মহাউৎসব
ফরিদগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
চাঁদপুর ফরিদগঞ্জে লকডাউনের সুযোগে প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে ১৪ নং ইউনিয়নে ৩ টি স্হানে ড্রেজার মিশিন লাগিয়ে প্রায় প্রায় ১কোটি টাকার বালি উত্তোলন করছে প্রভাবশালী নেতারা।সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় ফসলি জমি থেকে এই বালি উত্তোলন করছে। কালিবাজার হতে মদিনা বাজার রোডে জসিম উদ্দিনের অবৈধ ড্রেজার দ্বারা বালি উত্তোলন চলছে।এবং একেই ইউনিয়নে কালিবাজার রোড তালতলা পশ্চিম রোডে কালাম মাস্টার বাড়ির কালভার্ট সংলগ্ন ইউছুফ হোসেন ড্রেজার দিয়ে বালি উত্তোলন করছে। ১০ নং গোবিন্দপুর ২ নং ওয়ার্ডে হাঁসা ফতেহ আলী পাটোওয়ারী বাড়ি ও হাঁসা মাদ্রাসার সাথে আব্দুল মান্নান ও লতিফ বেপারীর ২ টি অবৈধ ড্রেজার চলছে গত তিন মাস,একেই ইউনিয়নে ৪ নং ওয়ার্ডে রুহুলামিন মেম্বারের বাড়ির সাথে গাজি বাড়িতে চলছে অবৈধ ড্রেজিং। ১১ নং চরদুখিঃয়া আলোনিয়া গুদারাঘাট জাকির হোসেনের ড্রেজার দ্বারা বালি উত্তোলন করছে। ক্ষোভ প্রকাশ করে স্হানীয়রা জানান,সরকার দলীয় কিছু প্রভাবশালী নেতা প্রশাসনকে ঘুমে রেখে, লকডাউনের সুযোগ নিয়ে ফসলী জমি থেকে ড্রেজিং পরিচালনা করছে।এমনকি প্রশাসন থেকে লোক পাঠিয়ে বন্ধ করতে বললে ২দিন বন্ধ রেখে আবার পুনরায় চালু করে। ১লা জুলাই উপজেলার বিভিন্ন স্হানে উপজেলার সহকারী কমিশনার ভুমি শারমিন আক্তার ২টি অবৈধ ড্রেজার বিনষ্ট করেন।তিনি আরো জানান যারা অবৈধ ড্রেজার চালিয়ে বালিউত্তোলন করে তাদের ছাড় দেওয়া হবে না।
উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা শিউলি বলেন,মিনি ড্রেজারের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্হা গ্রহণ করা হবে।
ফরিদগঞ্জে লকডাউনের সুযোগে ১০ ও ১৪ নং ইউনিয়নে অবৈধ ড্রেজারের মহাউৎসব
ফরিদগঞ্জ প্রতিনিধিঃ চাঁদপুর ফরিদগঞ্জে লকডাউনের সুযোগে প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে ১৪ নং ইউনিয়নে ৩ টি স্হানে ড্রেজার মিশিন লাগিয়ে প্রায় প্রায় ১কোটি টাকার বালি উত্তোলন করছে প্রভাবশালী নেতারা।সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় ফসলি জমি থেকে এই বালি উত্তোলন করছে। কালিবাজার হতে মদিনা বাজার রোডে জসিম উদ্দিনের অবৈধ ড্রেজার দ্বারা বালি উত্তোলন চলছে।এবং একেই ইউনিয়নে কালিবাজার রোড তালতলা পশ্চিম রোডে কালাম মাস্টার বাড়ির কালভার্ট সংলগ্ন ইউছুফ হোসেন ড্রেজার দিয়ে বালি উত্তোলন করছে। ১০ নং গোবিন্দপুর ২ নং ওয়ার্ডে হাঁসা ফতেহ আলী পাটোওয়ারী বাড়ি ও হাঁসা মাদ্রাসার সাথে আব্দুল মান্নান ও লতিফ বেপারীর ২ টি অবৈধ ড্রেজার চলছে গত তিন মাস,একেই ইউনিয়নে ৪ নং ওয়ার্ডে রুহুলামিন মেম্বারের বাড়ির সাথে গাজি বাড়িতে চলছে অবৈধ ড্রেজিং। ১১ নং চরদুখিঃয়া আলোনিয়া গুদারাঘাট জাকির হোসেনের ড্রেজার দ্বারা বালি উত্তোলন করছে। ক্ষোভ প্রকাশ করে স্হানীয়রা জানান,সরকার দলীয় কিছু প্রভাবশালী নেতা প্রশাসনকে ঘুমে রেখে, লকডাউনের সুযোগ নিয়ে ফসলী জমি থেকে ড্রেজিং পরিচালনা করছে।এমনকি প্রশাসন থেকে লোক পাঠিয়ে বন্ধ করতে বললে ২দিন বন্ধ রেখে আবার পুনরায় চালু করে। ১লা জুলাই উপজেলার বিভিন্ন স্হানে উপজেলার সহকারী কমিশনার ভুমি শারমিন আক্তার ২টি অবৈধ ড্রেজার বিনষ্ট করেন।তিনি আরো জানান যারা অবৈধ ড্রেজার চালিয়ে বালিউত্তোলন করে তাদের ছাড় দেওয়া হবে না।
উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা শিউলি বলেন,মিনি ড্রেজারের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্হা গ্রহণ করা হবে।